BREAKING NEWS মুখ‍্যমন্ত্রীর সফরের আগেই জেলার দুই পৌরসভার প্রশাসককে সরিয়ে দেওয়া হল : গুঞ্জন রাজনৈতিক মহলে

19th November 2020 10:10 am বাঁকুড়া
BREAKING NEWS মুখ‍্যমন্ত্রীর সফরের আগেই জেলার দুই পৌরসভার প্রশাসককে সরিয়ে দেওয়া হল : গুঞ্জন রাজনৈতিক মহলে


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : আগামী ২৪ শে নভেম্বর  দুদিনের বাঁকুড়া জেলা সফরে আসছেন মুখ‍্যমন্ত্রী মমতা বন্দ‍্যোপাধ‍্যায় । প্রথম দিনে মুকুটমনিপুরে প্রশাসনিক বৈঠক করবেন তিনি । পরের দিন রয়েছে জনসভা বাঁকুড়া ১ নম্বর ব্লকের শুনুকপাহাড়ী হাট এর মাঠে । স্বাভাবিকভাবেই জেলা প্রশাসন ও তৃণমূল শিবিরে তৎপরতা শুরু হয়েছে জোরকদমে । মুখ‍্যমন্ত্রী জেলায় পা দেওয়ার আগেই জেলার দুই পৌরসভার প্রশাসককে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো । সোনামুখী পৌরসভা ও বিষ্ণুপুর পৌরসভার প্রশাসক পদে হঠাৎ বদলের ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে তুমুল গুঞ্জন শুরু হয়েছে । সোনামুখী পৌরসভার প্রশাসক সুরজিৎ মুখার্জীকে সরিয়ে নতুন দায়িত্বে আনা হয়েছে তপন জ‍্যোতিকে । অপরদিকে বিষ্ণুপুর পৌরসভার প্রশাসক শ‍্যামাপ্রসাদ মুখার্জীকে সরিয়ে নতুন দায়িত্ব দেওয়া হল দিব‍্যেন্দু ব‍্যানার্জীকে । ইতিপূর্বে বাঁকুড়া পৌরসভার প্রশাসক পদেও বদল ঘটানো হয়েছে । মহাপ্রসাদ সেনগুপ্তকে সরিয়ে দায়িত্বে আনা হয়েছে অলোকা সেন মজুমদারকে । ফলে পরপর তিনটি পৌরসভার প্রশাসক পদে বদল ঘিরে কৌতুহল তুঙ্গে রাজনৈতিক মহলে । সোনামুখী ও বিষ্ণুপুর পৌরসভার প্রশাসক পদে বদল কি জন‍্য তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে সকলের মনেই । কেউ কেউ মনে করছেন শুভেন্দু অধিকারী কোনো ফ‍্যাক্টর নয় তো ? 





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।